1. অধ্যাপক হামিদুর রহমান, কেরানীগঞ্জ উপজেলার কোন্ডা ইউনিয়নে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে এম.এ পাস করেন। তারপর রাজশাহী সরকারী কলেজ অধ্যাপনা আবম্ভ করেন। তিনি পাকিস্তান সুপরিয়ার সার্ভিস পরীক্ষায় পাস করার পর চাকুরীতে যোগ দিতে চাইলে পিতার অনুরোধে চাকুরীতে যোগ দেননি। তিনি পেশায় ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী, কিন্তু মনে প্রাণে করতেন রাজনীতি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের বঙ্গবন্ধুর সানিধ্যে এসেই তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। বঙ্গবন্ধু তাকে খুব ভালোবাসতেন এবং বিশ্বাস করতেন। তাই তাকে নিখিল আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন। তিনি দক্ষতার সহিত তার দায়িত্ব পরিচালনা করেছিলেন। ১৯৬৯ সালে তাকে কেরানীগঞ্জ থেকে প্রাদেশিক আইন পরিষদের নির্বাচনের জন্য নমিনেশন দেওয়া হয়েছিল। তিনি বিপুল ভোটে স্বতন্ত্র প্রাূর্থী ফজলুলু বারিকে পরাজিত কওে এম এল এ হয়েছিলেন। হামিদুর রহমান সাহেব এম পি হয়ে বহু সেবা মূলক কাজ করে গেছেন। তার সুযোগ্য বড় ছেলে জনবা নসরুল হামিদ বিপু একজন নিষ্ঠাবান আওয়ামীলীগ নেতা। ২০০৯ সনে নির্বাচনী এলাকা ঢাকা -৩ (কেরানীগঞ্জ ) থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। তিনি ড্যাপ এর সভাপতি ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য।
2, আলহাজ্ব আতিক উল্ল্যাহ চৈধুরী সাবেক চেয়ার ম্যান কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ, দক্ষিন কেরানীগঞ্জ, ঢাকা। ও সাবেক ইউনিয়ন সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ।
এবং বিশিস্ট সমাজ সেবক ও ব্যাবসায়ী্ তিনি অত্যান্ত ন্যায় পরায়ন , ন্যায় বিচারক ছিলেন । তিনি গরিবদের কে সবসম সহযািগিতা করতেন। যার ধ্যান ধারনা ছিল এলাকার মঙ্গলের ও উন্নতি করার।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস